বর্তমানে জাতীয় পরিচয়পত্র বা NID Card একটি অতি প্রয়োজনীয় জিনিস। যে কোন কাজে আপনার প্রয়োজন হতে পারে। যারা পূর্বে ভোটার হয়েছেন তারা ছাড়া বাকি যারা ভোটার হতে পারেন নি শুধু তারা এবং যাতে জন্ম তারিখ 2003 পর্যন্ত তারা ভোটার হতে পারবেন। ভোটার হওয়ার জন্য এখন আর আপনাকে সরকারী ভাবে যখন করবে তখন করার জন্য অপেক্ষ করতে হবে না।
আপনি এখন অনলাইনেই ভোটার নিবন্ধন করতে পারবেন।
চলুন দেখে নেওয়া যাকঃ-
১। প্রথম নির্বাচন কমিশনের নতুন ওয়েব সাইটে প্রবেশ করুণঃ NID NEW WEBSITE আপনি যদি ভোটার হয়ে থাকেন তাহলে আপনার আইডি কার্ড ডাউনলোড করতে পারবেন।
২। আবেদন করুণ অপশনে ক্লিক করুণ। তারপর সেখানে ঘর আসবে সেগুলোতে প্রথমে আপনার নাম ও জন্ম তারিখ আর নিচের প্রদর্শিত ক্যাপচা কোড লিখুন।
৩। পরবর্তী ধাপে আপনর মোবইল নম্বর খুজবে সেখানে আপনার মোবাইল নম্বর দিন এবং বহাল অপশনে ক্লিক করুণ। আপনার মোবাইলে একটি মেসেজ যাবে সেই মেসেজে থাকা ভেরিফিকেশন কোড বাসান। এর পর আপনার ইউজার নেইম ও পাসওয়ার্ড দেওয়ার ঘর আসবে সেগুলো আপনার পচন্দ মত দিন। তারপর পরবর্তী বাটনে ক্লিক করুন।
৪। তারপর একটি পেইজ আসবে সেখানে আপনার নাম ও জন্ম তারিখ দেখাবে নিচের মত করে বিস্তারিত প্রপ্রোইলে ক্লিক করুণ।
৫। এই ধাপে আপনার সকল ব্যাক্তিগত তথ্য সঠিক ভাবে দিন। আপনার বাংলা নাম ও মায়ের নাম, বাবার নাম, জন্ম নিবন্ধন নম্বর, বড় ভাইবোনের তথ্য ইত্যাদি।
৬। তারপর অন্যান্য তথ্য অপশনে ক্লিক করুন
সেখানে আপনার সকল শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অন্য তথ্য যদি আপনার থাকে তা দিয়ে পূরণ করুণ।
৭। উপরে বাম পাশের অপশন থেকে ঠিকান অপশনে ক্লিক করুন এবং এই ধাপে আপনার সকল বর্তমান ও স্থায়ী ঠিকান সঠিক ভাবে দিন। মনে রাখবেন এই ঠিকানা আপনার জন্ম নিবন্ধনের সাথে মিল থাকতে হবে।
৮। এর পর সাবমিট করুন। আপনি উপরে একটি ডাউনলোট অপশন দেখতে পাবেন সেখান থেকে ফরমটি ডাউনলোড করুন । এই সাথে প্রয়োজনীয় কাগজ পত্রাদি সত্যায়িত করে সংযুক্ত করুন। এবং আপনার ওয়ার্ড নির্বাচন অফিসে জমা দিন। পরে আপনাকে ছবি তোলার জন্য তারিখ বলা হবে আপনি সেই তারিখে উপস্থিত হয়ে বায়োমেট্রিক সকল প্রক্রিয়া সম্পন করুণ।
এই বার মাস তিনেক পর পেয়ে যেতে পারেন আপনার আইডি কার্ড।
প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট সমূহঃ
• অনলাইনে পূরণকৃত ফর্মের প্রিন্ট কপি
• এস.এস.সি সনদ -(বয়স প্রমানের সনদ)
• জন্ম নিবন্ধন -(বয়স প্রমানের সনদ)
• পাসপোর্ট / ড্রাইভিং লাইসেন্স / টি.আই.এন -(বয়স প্রমানের সনদ)
• ইউটিলিটি বিলের কপি/বাড়ী ভাড়ার রশিদ/হোল্ডিং ট্যাক্স রশিদ – (ঐ এলাকায় সচরাচর বসবাস করেন এরুপ কোন প্রমান)
• নাগরিকত্বের সনদ (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)
• বাবা, মা, স্বামী/স্ত্রীর আই.ডি কার্ডের কপি(প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)
আরো পড়ুন: ভার্স্কয বিষয়ে ইসলাামের বিধি নিষেধ
No comments:
Post a Comment