Powered By Blogger

Sunday 13 December 2020

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স ৪র্থ বর্ষের পরীক্ষার তারিখ চূড়ান্তঃ

NU Hnours 4th year Exam date Fixed

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থগিত অনার্স ৪র্থ বষর্ের পরিক্ষা নেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে জানিয়ে সংবাদ বিজ্ঞাপ্তি প্রকাশ করে জাতীয় বিশ্ব্যবিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। এতে বলা হয় উক্ত শিক্ষার্থীদের প্রস্তুতি নেওয়ার জন্য উক্ত নোটিশ। তবে পরীক্ষার এখনো নিদর্িষ্ট কোন তারিখ প্রাকশ করা হয়নি।

Saturday 5 December 2020

গলায় খাবার আটকালে ৪ মিনিটের মধ্যে মৃত্যু অবধারিত। দেখুন বাচার উপায় বিস্তারিত (ভিডিও)

খাদ্যনালী দিয়ে খাবার পেটে প্রবেশ করার কথা। কিন্তু খাদ্যনালী দিয়ে না হয়ে যদি খাবার অন্য কোনো নালী দিয়ে প্রবেশ করে সেক্ষেত্রে নিঃশ্বাস আটকে যেতে পারে। গলার কাছে কিছু একটা আটকে গেছে- এমন বোধ হতে পারে। চোকিং বা গলায় খাবার আটকে যাওয়ার এই সমস্যা যে কারও সাথেই ঘটতে পারে। সাধারণত, চোকিং-এর ক্ষেত্রে খাদ্যনালী দিয়ে খাবার না প্রবেশ করে এসময় নিঃশ্বাস নেওয়ার পথে প্রবেশ করে। ফলে ফুসফুস দিয়ে নিঃশ্বাস নেওয়ার রাস্তা বন্ধ হয়ে যায়। এসময় নিঃশ্বাস নিতে কষ্ট হওয়া, কফ, হাঁচি, বুকে ব্যথা- এমন সমস্যাগুলো দেখা দিতে পারে।
তবে গলায় খাবার আটকে যাওয়ার এই সমস্যা যদি বড় আকারে হয়ে থাকে এবং খুব দ্রুত এর কোনো সমাধান না নেওয়া হয় সেক্ষেত্রে মানুষের মৃত্যুও হতে পারে। মানুষ নিঃশ্বাস নেওয়া বন্ধ করে দিলে এরপর মস্তিষ্ক কাজ বন্ধ করে দেওয়ার জন্য ৫ মিনিট সময় নেয়। তাই, ছোট ব্যাপার হলেও এই সমস্যাটিকে অবহেলা করা যাবে না একেবারেই! কোন ধরণের খাবারগুলো বেশি গলায় আটকে যায়? চোকিং বা খাবার গলায় আটকে যাওয়া সাধারণত শিশুদের ক্ষেত্রে বেশি দেখতে পাওয়া যায়। যে খাবারগুলো গ্রহণ করলে চোকিং বেশি ঘটতে পারে যেগুলো হলো- ভাজাপোড়া শক্ত খাবার চুইংগাম ক্যান্ডি বাদাম পনির পপকর্ন কাঁচা সবজি ইত্যাদি। এছাড়াও অন্যান্য খাবার খাওয়ার ক্ষেত্রে চোকিং-এর ঘটনা ঘটতে পারে। খাবার গলায় আটকে যাওয়ার সাধারণ কারণগুলো- অনেক কারণেই খাবার গলায় আটকে যেতে পারে। তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই নিচের কারণগুলোর ফলাফল হিসেবে চোকিং বেশি হয়ে থাকে। ১। বয়স- বয়স বাড়ার সাথে সাথে মানুষের মধ্যে গ্যাগ রিফ্লেক্স কমে যেতে থাকে। আর এর ফলাফল হিসেবে মানুষের গলায় খাবার আটকে যেতে পারে। ২। অ্যালকোহল সেবন- অনেকসময় অতিরিক্ত অ্যালকোহল সেবন করলে সেটি মানুষের খাবার খাওয়ার সময় যে গ্যাগ রিফ্লেক্স হয় সেটাকে কমিয়ে দেয়। ফলে খাবার গলায় আটকে যায়। ৩। অসুখ- অনেকসময় অসুখের কারণে এই সমস্যার মুখোমুখি হতে হয় মানুষকে। এই যেমন- পারকিন্সন্স ডিজিজের ক্ষেত্রে মানুষ খাবার গেলার প্রক্রিয়া ভুলে যায়। অনেকসময় তার শরীরের অঙ্গপ্রত্যঙ্গ ঠিকভাবে কাজ করে না। ফলে, গলায় খাবার আটকে যায়। ৪। খাবারের পরিমাণ- আপনি অনেক বড় কামড়ে খাবার নিলে সেটা চিবিয়ে ফেলার সুযোগ পাওয়া যায় না। ফলে না চিবানো খাবার গলায় প্রবেশ করে আটকে যায়। অনেক সময়, বাদামের মতো খুব ছোট খাবার খাওয়ার ক্ষেত্রেও সেটি আমাদের শ্বাসনালীতে প্রবেশ করে এবং চোকিং সৃষ্টি করে। ৫। খাবারের দিকে মনোযোগ না থাকা- এই সমস্যাটি বেশিরভাগ সময় শিশুদের ক্ষেত্রে হয়, কারণ তারা খাওয়ার সময় খেলতে থাকে, টেলিভিশন দেখতে থাকে বা দৌড়াদৌড়ি করে। ফলে খাবার খাওয়ার দিকে মনোযোগ তাহকে কম। গলায় খাবার আটকে যায়। আপনি যদি খাওয়ার সময় অন্য কাজও করেন, সেক্ষেত্রেও এই সমস্যাটি হতে পারে। শ্বাসনালীতে খাবার আটকে গেলে কী করা উচিত? শ্বাসনালীতে খাবার আটকে গেলে সাথে সাথে গলায় হাত দিয়ে আশেপাশের মানুষকে বোঝানোর চেষ্টা করুন যে আপনার গলায় খাবার আটকে গিয়েছে। কেউ আশেপাশে না থাকলে চিকিৎসককে ফোন করুন। আর একইসাথে নিজের নাভীর উপরে একটি হাত রাখুন। আরেকটি হাত আগের হাতের উপরে রেখে জোরে চাপ দিন। বাঁকা হয়ে শক্ত কোনো স্থানে বসুন। জোরে জোরে নিজের হাত উপর-নিচ করতে থাকুন। অনেকসময় খাবার আমাদের খাদ্যনালী দিয়েই প্রবেশ করে, তবে সেটা আটকে যায়। গিলতে সমস্যা হয়। লক্ষণ একই হলেও বোঝার চেষ্টা করুন যে ঠিক কোন সমস্যাটি আপনার হয়েছে। খাদ্যনালীতেই খাবার আটকে গেলে পানি খেয়ে সেটাকে নামানোর চেষ্টা করুন। তবে আপনার গলায় যদি কোনো হাড় আটকে গিয়ে থাকে তাহলে সেটা কখনোই নিজে আঙ্গুল দিয়ে বের করার চেষ্টা করবেন না। এতে করে আপনিই আঘাত পেতে পারেন। মূল লেখক : ডক্টর ডেনিস ছুয়া, মাউন্ট এলিজাবেথ হসপিটাল। ভিডিও দেখতে এখানে ক্লিক করুণ।

"জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২১" গণণাকারী ও সুপারভাজার পদের এর নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

"জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২১" এর বাংলাদেশ পরিসংখ্যান বুরো অতিশিগ্রই ৭ দিনের জন্য কিছু সংখ্যাক জনবল নিয়োগ দিবে। নিয়োগ পদ্ধতি হবে সম্পূর্ণ আউটসোসিং পদ্ধতিতে। গণনাকারী ও সুপারভাইজার নামে দুইটি পদ থাকবে। গণনকারীরে ৭ দিনের বেতন ৮০০০ টাকা ও সুপারভাইজার এর ৭ দিনের বেতন ৮,৫০০ টাকা।
বিজ্ঞপ্তীঃ
আবেদন শুরুর তারিখঃ
আবেদনের শেষ তারিখ:
লিংক ঃ

ভাস্কর্যের ব্যাপারে এক সপ্তাহের মধ্যে সমাধান: ধর্মপ্রতিমন্ত্রী

ধর্মপ্রতিমন্ত্রী ফরিদুল হক খান বলেছেন, ভাস্কর্যের ব্যাপারে আলোচনা চলছে, সমাধান এক সপ্তাহের মধ্যে হবে। আজ শনিবার দুপুরে জামালপুর সার্কিট হাউসে আওয়ামী লীগ ও বিভিন্ন সংগঠনের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন। ধর্মপ্রতিমন্ত্রী ফরিদুল হক খান বলেন, ভাস্কর্যের ব্যাপারে আলোচনা চলছে, এক সপ্তাহের মধ্যে এ বিষয়ে সমাধান হবে। সাম্প্রদায়িকতার চিহ্ন রেখে বাংলাদেশ কোনো কাজ করে না। অসাম্প্রদায়িকতার বাংলাদেশের জন্য যা করা দরকার, সে বিষয়ে ধর্ম মন্ত্রণালয় থেকে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। এক সপ্তাহের মধ্যে ভাস্কর্য নিয়ে সমস্যার পুরোপুরি সমাধান হবে বলে বিশ্বাস করে ধর্ম মন্ত্রণালয়। পরে প্রতিমন্ত্রী জেলা প্রশাসকের সম্মেলনকক্ষে এক মতবিনিময় সভায় অংশ নেন। এতে সভাপতিত্ব করেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ এনামুল হক। উপস্থিত ছিলেন তথ্য প্রতিমন্ত্রী মুরাদ হাসান, জামালপুর-৩ আসনের সাংসদ ও আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম, জামালপুর-৫ (সদর) আসনের সাংসদ মোজাফফর হোসেন, পুলিশ সুপার মো. দেলোয়ার হোসেন, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ফারুক আহম্মেদ চৌধুরী, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মুহাম্মদ বাকী বিল্লাহ, জামালপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি হাফিজ রায়হান প্রমুখ। মতবিনিময় অনুষ্ঠান শেষে নিজ এলাকা ইসলামপুরে এক গণসংবর্ধনায় অংশ নেন ধর্মপ্রতিমন্ত্রী ফরিদুল হক। আরো পড়ুন: ভাস্কর্য্য বা মুতির ইতিহাস

Friday 4 December 2020

ছাত্রকে বলাৎকারের অভিযোগে মাদ্রাসা শিক্ষক আটক







 সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় পুকুরপাড় ফয়জুল উলুম মহিউচ্ছুন্নাহ কওমী মাদ্রাসার এক ছাত্রকে (১২) বলাৎকারের অভিযোগে বেলাল হোসেন (২৮) নামে ওই মাদ্রাসার এক শিক্ষককে আটক করা হয়েছে। নির্যাতিত ছাত্রের বাবা অভিযোগ করেন, তার ছেলে ওই মাদ্রাসার আবাসিক ছাত্র। শিক্ষক বেলাল হোসেন নানা ওসিলায় হাসানকে তার রুমে ডেকে নিয়ে হাত পা মালিশ করাতেন। তিনি বৃহস্পতিবার রাতে ছেলেটিকে তার রুমে ডেকে নিয়ে বলাৎকার করেন। ছেলেটি পরে মাদ্রাসা থেকে পালিয়ে বাড়ি এসে তার বাবা-মাকে জানালে তারা লোকজন নিয়ে শুক্রবার ওই মাদ্রাসায় এসে বলাৎকারের অভিযোগ করেন। এরপর মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ শিক্ষক বেলাল হোসেনকে মাদ্রাসার একটি কক্ষে আটক করে রাখে।মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মুফতি জয়নুল আবেদীন জানান, অভিযুক্ত শিক্ষকের বিরুদ্ধে মামলা করার প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে।

এ ব্যাপারে উল্লাপাড়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দীপক কুমার দাস জানান, শিক্ষক বেলালকে আটক করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

Thursday 3 December 2020

মাসিক ৪০০ টাকা খরচে অনলাইনে কম্পিউটার প্রশিক্ষণের সুযোগ

 শুধু মাত্র ৪০০ টাকা খরচে কম্পিউটার ট্রেনিং নিন। আগ্রহী প্রার্থীরা নিচের ফরম পূরণ করুণ অপশনে গিয়ে সঠিক তথ্য দিয়ে ফরম পূরণ করুণ।



ফরম পূরণ করুণঃ        Fill The Admission From

ভর্তি ফরম

বিনা মূল্যে করোনার অ্যান্টিজেন পরীক্ষা শনিবার শুরু

Corona
আগামী শনিবার দেশে করোনার অ্যান্টিজেন পরীক্ষা শুরু হবে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা। তিনি আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে বিশ্বস্থ সুত্রকে বলেন, শুরুতে দেশের ১০টি জেলায় অ্যান্টিজেন পরীক্ষা শুরু হচ্ছে। সন্দেহভাজন করোনা রোগী, যাঁদের উপসর্গ রয়েছে, শুধু তাঁদেরই অ্যান্টিজেন পরীক্ষা করা হবে। অ্যান্টিজেন পরীক্ষার জন্য সরকার এখনো কোনো ফি নির্ধারণ করেনি। জেলা সদর হাসপাতালে অ্যান্টিজেন পরীক্ষা করা হবে। যে ১০টি জেলায় শনিবার অ্যান্টিজেন পরীক্ষা শুরু হবে সেগুলো হচ্ছে গাইবান্ধা, পঞ্চগড়, জয়পুরহাট, যশোর, মেহেরপুর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, পটুয়াখালী, মুন্সিগঞ্জ, মাদারীপুর ও সিলেট। কারও শরীরে করোনাভাইরাসের উপস্থিতি রয়েছে কি না, সেটি অ্যান্টিজেন পরীক্ষার মাধ্যমে নিশ্চিত হওয়া যায়। এই পরীক্ষা করা যায় ১৫ থেকে ৩০ মিনিটে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক মীরজাদী সেব্রিনা বলেন, অ্যান্টিজেনভিত্তিক পরীক্ষার জন্য কর্মীদের প্রশিক্ষণ দেওয়া শেষ হয়েছে। অ্যান্টিজেন পরীক্ষার মানসম্মত কিট আনা হয়েছে। পর্যায়ক্রমে সব জেলায় অ্যান্টিজেন পরীক্ষা শুরু করা হবে। উপসর্গহীন সন্দেহভাজন রোগীদের অ্যান্টিজেন পরীক্ষা করা হবে না। দেশে করোনা শনাক্তের পরীক্ষা কম হওয়া নিয়ে শুরু থেকেই সমালোচনা হচ্ছে। জনস্বাস্থ্যবিদেরা বলছেন, দ্রুত ও সহজে ফল জানার অ্যান্টিজেন টেস্ট চালু হলে পরীক্ষার সংখ্যা বাড়বে। এটি করোনা রোগী শনাক্ত, মহামারিতে নেওয়া পরিকল্পনাসহ নানা নীতিনির্ধারণেও সাহায্য করবে। বিজ্ঞাপন সরকারের কোভিড-১৯ পরীক্ষা নীতিমালায় বলা হয়েছে, অ্যান্টিজেন পরীক্ষা করতে বিশেষায়িত কোনো ল্যাবরেটরির প্রয়োজন হয় না। তবে অ্যান্টিজেন পরীক্ষার নির্দিষ্টতা প্রায় শতভাগ হলেও সংবেদনশীলতা কম। ফলে কোভিড-১৯ সংক্রমিত ব্যক্তির নমুনা পরীক্ষা করে নেগেটিভ ফলাফল পাওয়ার শঙ্কা রয়েছে। তাই অ্যান্টিজেন পরীক্ষায় নেগেটিভ এলে পিসিআর বা জিন এক্সপার্ট পরীক্ষার মাধ্যমে নিশ্চিত হতে হবে। আর অ্যান্টিজেন পরীক্ষায় পজিটিভ হলে ওই ব্যক্তিকে নিশ্চিত পজিটিভ হিসেবে গণ্য করা হবে। ছয় মাস আগে করোনাবিষয়ক জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটি করোনা শনাক্তে এত দিন ধরে চলা রিভার্স ট্রান্সক্রিপটেজ পলিমারেজ রি-অ্যাকশন (আরটিপিসিআর) পরীক্ষার পাশাপাশি অ্যান্টিজেন পরীক্ষা চালুর পক্ষে মত দেয়। কমিটির বিশেষজ্ঞরা অ্যান্টিবডি পরীক্ষা চালুরও সুপারিশ করেন। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর করোনার র‍্যাপিড টেস্ট বিষয়ে একটি খসড়া নীতিমালা তৈরি করে গত ৯ জুলাই মন্ত্রণালয়ে পাঠায়। নমুনা পরীক্ষা সম্প্রসারণ নীতিমালার ওপর মতামত দেওয়ার জন্য মন্ত্রণালয় একটি বিশেষজ্ঞ কমিটি করে। একাধিক সভার পর কমিটি ২৩ আগস্ট তাদের সুনির্দিষ্ট প্রস্তাব জমা দেয়। কমিটি দ্রুততম সময়ের মধ্যে দেশে অ্যান্টিবডি ও অ্যান্টিজেন পরীক্ষা চালুর জোর সুপারিশ করে। এর আড়াই মাস পর স্বাস্থ্যসেবা বিভাগ গত ১২ নভেম্বর কোভিড-১৯ পরীক্ষাসংক্রান্ত নীতিমালা করে। নীতিমালা চূড়ান্ত করলেও এত দিন অ্যান্টিজেন পরীক্ষা শুরু করেনি।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, অ্যান্টিজেন পরীক্ষার জন্য কোন কিটটি সবচেয়ে ভালো বা কার্যকর, সেটি নিশ্চিত না হওয়ায় অ্যান্টিজেন পরীক্ষা শুরু করতে দেরি হয়েছে। ইতিমধ্যে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা অনুমোদিত দুটি কিটের কার্যকারিতা পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে। তবে দেশে করোনার অ্যান্টিজেন ও অ্যান্টিবডি পরীক্ষা একসঙ্গে চালু করা উচিত ছিল বলে জনস্বাস্থ্যবিশেষজ্ঞরা মনে করেন। সরকার গঠিত নমুনা পরীক্ষা সম্প্রসারণ নীতিমালা কমিটির প্রধান ও চিকিৎসাবিজ্ঞানী অধ্যাপক লিয়াকত আলী প্রথম আলোকে বলেন, কমিটি অ্যান্টিবডি ও অ্যান্টিজেন পরীক্ষা চালুর জোরালো সুপারিশ করেছিল। খণ্ডিতভাবে শুধু অ্যান্টিজেন না, একসঙ্গে অ্যান্টিবডি ও অ্যান্টিজেন পরীক্ষা চালু করা প্রয়োজন ছিল। (সুত্র: প্রথম আলো)

শোনে ফেলুন হিরো আলমের সেই ভাইরাল গান (ভিডিও)

স্যেসাল মিডিয়ায় আলোচিত ও সমালোচিত হিরো আলম, প্রথমে সে মডেলিং ও  নিজ অথার্য়নে ছবি করলেও পরবতীতে রাজনীতি তেও তার বাম হাত দিয়োছিল। সবার এত অবহেলার পরও সে এখন থেকে নেই সে এখন করছে একটি গানের  এল্যবাম। যার মধ্যে একটি  ভাইরাল হয় তা হল “আমি তোমার হিরো” এখন তার আরেকটি গান আসে তা হল “বেবি কাম কাম” নিচের ভিডিও তে শুনুন ও দেখুন।


NID বা জাতীয় পরিচয়পত্রের ভূল সংশোধন ঘরে বসে করবেন যে ভাবে

 বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম

জাতীয় পরিচয়পত্রে কম বেশি সবার ভূল হয়ে থাকে কোন সময় হইত অপারেটর এর কারণে আবার কোন সময় হয়ত নিজের অজ্ঞাত ভূলের কারণে,  সেই সকল ভূল আপনি এখন ঘরে বসে অনলাইনে সংশোধন করতে পারবেন। আপনাকে আর নির্বাচন অফিসে গিয়ে লাইন ধরতে হবে না। ভূলের ওপর নির্ভর করে সংশোধন হতে কারো 14 দিন আবার কারো 30 দিন আবার কারো 90 দিন ও লাগতে পারে। চলুন ধাপে ধাপে জেনে নেওয়া যাক সংশোধনের পদ্ধতিঃ




১। প্রথমে আপনাকে নির্বাচন অফিসের ওয়েব সাইটে রেজিষ্ট্রেশন করতে হবে, রেজিষ্ট্রেশন করবেন যে ভাবেঃ রেজিষ্ট্রেশন করুন সহজে

রেজিষ্ট্রেশন প্রসেস শেষ করে লগইন করুণ  । 


লগ ইন করার পর উপরে ডান পাশে  এডিট অপশন দেখতে পাবেন সেখানে চাপুন 



 একটি বক্স ভেসে ওটবে বহাল অপশনে চাপুন


তারপর যে তথ্য সংশোধন করতে চান তাতে  টিক মার্ক দিন  এবং ঘরে সঠিক তথ্য লিখুন

এরপর পরর্তী অপশনে চাপুন, আপনার  পরিবর্তনকৃত তথ্য ও আগে তথ্য দেখাবে, ভালো করে দেখে সঠিক হলে পরবর্তী অপশনে চাপুন  এবং এবার টাকা জমার দেওয় সময় Website এ দেখাবে কত টাকা লাগবে নিচের ছবি ধাপ অনুসরণ করে শুধু মাত্র ডাচ বাংলা ব্যাংকের মোবাইল ব্যাংকিং রকেট এর মাধ্যমে টাকা জমা দিন।


তাপর পরবর্তী অপশনে চাপুন এবং প্রয়োজনী কাগজপত্র স্ক্যান কৃত আপলোড করুণ মনে রাখবেন সাইজ যাতে কম হয়  ১ এমবির উপরে হলে আপলোড হবে না।



এরপর  সাবমিট করুন। পরবর্তীতে আপনাকে মেসেজ এর মাধ্যমে জানানো হবে। সংশোধনের মেসেজে আসলে আবার লগইন করে ডাউনলোড অপশন  থেকে ডাউনলোড করে নিন। ধন্যবাদ সবাইকে।

ফিসঃ


প্রয়োজনীয় কাগজ পত্রঃ ( যে ক্ষেত্রে যা প্রয়োজন)

১) জাতীয় পরিচয়পত্রধারীর নাম (বাংলা/ইংরেজি) এবং জন্মতারিখ সংশোধনের ক্ষেত্রে, উক্ত সংশোধনের স্বপক্ষে, ক্ষেত্রমত, নিম্নবর্ণিত কাগজপত্র/তথ্যাদি জমা দিতে হইবে, যথা:-

(ক) শিক্ষাগত যোগ্যতা ন্যূনতম এসএসসি/সমমান হইলে এসএসসি/সমমান সনদপত্র;
(খ) শিক্ষাগত যোগ্যতা ন্যূনতম এসএসসি/সমমান না হইলে এবং তিনি সরকারি, স্বায়ত্বশাসিত, আধা-স্বায়ত্বশাসিত কিংবা সংবিধিবদ্ধ কোনো সংস্থায় চাকুরীরত হইলে, চাকুরী বই/মান্থলি পেমেন্ট অর্ডার (এমপিও);
(গ) অন্যান্য ক্ষেত্রে, জাতীয় পরিচয়পত্রধারীর পাসপোর্ট/জন্ম নিবন্ধন সনদ/ড্রাইভিং লাইসেনস/ট্রেড লাইসেনস/কাবিননামার সত্যায়িত অনুলিপি;
(ঘ) নামের আমূল পরিবর্তনের ক্ষেত্রে, প্রার্থিত পরিবর্তনের যথার্থতা সম্পর্কে গ্রহণযোগ্য দলিলাদি [এসএসসি সনদ/পাসপোর্ট/চাকুরী বই/মান্থলি পেমেন্ট অর্ডার (এমপিও)/ড্রার্ইভিং লাইসেনস, যাহার ক্ষেত্রে যেটি প্রযোজ্য] ছাড়াও ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে সম্পাদিত হলফনামা ও জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তির কপি;
(ঙ) ধর্ম পরিবর্তনের কারণে নাম পরিবর্তনের ক্ষেত্রে, ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে সম্পাদিত হলফনামা ও জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তির কপি এবং আবেদনের যথার্থতা সম্পর্কে গ্রহণযোগ্য দলিলাদি (শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদপত্র/পাসপোর্ট/ড্রাইভিং লাইসেনস/জন্ম নিবন্ধন সনদ, ইত্যাদি যাহার ক্ষেত্রে যেটি প্রযোজ্য)।

(২) বিবাহ বা বিবাহ বিচ্ছেদ বা অন্য কোন কারণে কোনো মহিলা তাহার নামের সহিত স্বামীর নামের অংশ (টাইটেল) সংযোজন বা বিয়োজন বা সংশোধন করিতে চাহিলে, তাহাকে কাবিননামা/তালাকনামা/মৃত্যু সনদ/ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে সম্পাদিত হলফনামা/বিবাহ বিচ্ছেদ ডিক্রির সত্যায়িত অনুলিপি জমা দিতে হইবে। এক্ষেত্রে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, প্রয়োজনে, সরেজমিন তদন্ত করিতে পারিবেন।

(৩) পিতা/মাতার নাম সংশোধনের ক্ষেত্রে, জাতীয় পরিচয়পত্রধারীর এসএসসি, এইচএসসি বা সমমান সনদপত্র (যদি উহাতে পিতা/মাতার নাম উল্লিখিত থাকে) এবং জাতীয় পরিচয়পত্রধারীর পিতা, মাতা, ভাই ও বোনের জাতীয় পরিচয়পত্রের সত্যায়িত অনুলিপি জমা দিতে হইবে। এক্ষেত্রে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, প্রয়োজনে, সরেজমিন তদন্ত করিতে পারিবেন।

(৪) পিতা/মাতার নামের পূর্বে “মৃত” অভিব্যক্তিটি সংযোজন বা বিয়োজন করিতে চাহিলে, প্রযোজ্য ক্ষেত্রে, পিতা/মাতার মৃত্যু সনদের সত্যায়িত অনুলিপি বা তাহাদের জাতীয় পরিচয়পত্রের সত্যায়িত অনুলিপি ও জীবিত থাকিবার সমর্থনে সংশ্লিষ্ট এলাকার ইউপি চেয়ারম্যান/পৌর মেয়র/কাউনিসলরের প্রত্যয়নপত্র জমা দিতে হইবে।

(৫) ঠিকানা (বাসা/হোল্ডিং/গ্রাম/রাস্তা/ডাকঘর) সংশোধনের ক্ষেত্রে, সঠিক ঠিকানার স্বপক্ষে বাড়ির দলিল/টেলিফোন, গ্যাস বা পানির বিল/বাড়ি ভাড়ার চুক্তিপত্র/বাড়িভাড়া রশিদের সত্যায়িত অনুলিপি জমা দিতে হইবে।

(৬) রক্তের গ্রুপ সংযোজন বা সংশোধনের ক্ষেত্রে, উহার স্বপক্ষে ডাক্তারী সনদপত্র জমা দিতে হইবে।

(৭) শিক্ষাগত যোগ্যতা সংশোধনের জন্য জাতীয় পরিচয়পত্রধারীর সর্বোচ্চ শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদপত্রের সত্যায়িত অনুলিপি জমা দিতে হইবে।

(৮) টিআইএন/ড্রাইভিং লাইসেনস নম্বর/পাসপোর্ট নম্বর সংশোধনের ক্ষেত্রে, প্রয়োজনে, টিআইএন সনদ/ড্রাইভিং লাইসেনস/পাসপোর্টের সত্যায়িত অনুলিপি জমা দিতে হইবে।

(৯) অন্যবিধ যে কোনো সংশোধনের ক্ষেত্রে, উক্তরূপ সংশোধনের স্বপক্ষে উপযুক্ত সনদ, দলিল ইত্যাদির সত্যায়িত অনুলিপি জমা দিতে হইবে।

(১০) আবেদনপত্রের সহিত দাখিলকৃত অনুলিপিসমূহ নিম্নবর্ণিত ব্যক্তিবর্গ সত্যায়ন করিতে পারিবেন: (ক) সংসদ সদস্য, (খ) স্থানীয় সরকারের নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি, (গ) গেজেটেড সরকারি কর্মকর্তা, এবং (ঘ) মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধান।

(১১) অসম্পূর্ণ বা ত্রুটিপূর্ণ আবেদন বাতিল বলিয়া গণ্য হইবে।

যে কোন সমস্যার জন্য কমেন্ট করুন এবং শেয়ার করে অন্যকে দেখার সুযোগ করে দিন।

Tuesday 1 December 2020

২০২১ এর সরকারী স্কুলের ভর্তির তারিখঃ

 সরকারী প্রাইমারী স্কুলের অনলাইনে ভর্তি 2021 শিক্ষাবর্ষের খুব শিগ্রই শুরু হবে বলে জানিয়েছে কতৃপক্ষ।




Application Start Date    : 15-12-2020 

Application Deadline    

Application Link : gsa.teletalk.com.bd

আবেদনের বিস্তারিত আসছেঃ

আবেদনের নিয়ামাবলী


GSA Homepage



Login Page



Institute Profiling



Institute Vacant Seat Info Multiple Venue



Institute Vacant Seat Info



Summary of Information Multiple Venues



Summary of Information



Application Form for Class 1



Application Form for Class 6



Application Form for Class 9



Admit Card



Application Report for Institute


Attendance Sheet

Attendance Sheet


DR Sheet


First Waiting Lis



মামুনুল হকের বিরুদ্ধে মাদ্রাসা ছাত্রকে বলাৎকারের অভিযোগ



‘বড় হুজুর আমাকে ১৫ দিন ধরে ঘুমের ওষুধ খাইয়ে বলাৎকার (ধর্ষণ) করতো। অনেক সময় বাসায় চলে যেতে চাইলে ভয়ভীতি দেখাতো। এই বিষয়ে কাউকে কিছু বলতে মানাও করতো।’ ঢাকার জামেয়া রাহমানিয়া মাদ্রাসার শায়খুল হাদিসের বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ তুলে ১১ বছর বয়সের এক ছাত্র আদালতে জবানবন্দি দিয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১২ নভেম্বর ) বিকালে ঢাকার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. কাউছার আলমের আদালতে সেই ছাত্রের ২২ ধারায় জবানবন্দি রেকর্ড করা হয়।

আদালতে পুলিশের উপ-পরিদর্শক (এসআই) আজমল হোসেন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, জবানবন্দি গ্রহণের পাশাপাশি একই দিন অভিযুক্ত শায়খুল হাদিসের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে।

অভিযুক্ত ওই শায়খুল হাদিসের নাম মুফতি মামুনুল হক  (৪৫)। তিনি জামেয়া রহমানিয়ার সাবেক মোহতামিম শায়খুল হাদিস আজিজুল হকের পুত্র ও হেফাজতে ইসলামের প্রভাবশালী নেতা। (উনার মরহুম  পিতার বিরুদ্ধেও একাধিক ধর্ষণের অভিযোগ ছিল এবং ১৯৯২ সালে বিএনপি সরকার ধর্ষনের অভিযোগে মাওলানা আজিজুল হককে  ৩ মাসের কারাদণ্ড প্রধান করে)

এর আগে বলাৎকারের শিকার শিশু ছাত্রের পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে ১২ নভেম্বর রাতে মোহাম্মদপুর জামেয়া রহমানীয়া অভিযান পরিচালনা করলে আসামী মামুনুল হক পলায়ন করে আত্মগোপনে চলে যায়।

এ ঘটনায় মোহাম্মদপুর থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের একটি মামলা দায়ের করেছেন শিশুটির ফুফু।

বলাৎকারের শিকার ১১ বছরের মাদ্রাসা ছাত্রের পরিবার জানায়, গত ১৫ দিন ধরে ঘুমের ওষুধ খাইয়ে ওই মাদ্রাসার শায়খুল হাদিস মুফতি মামুনুল হক  ছাত্রটিকে বলাৎকার করে আসছে। ব্যথা কমাতে ছাত্রটিকে ব্যথানাশক ওষুধও সেবন করাতেন ওই হেফাজত নেতা। ছাত্রটি মাদ্রাসা থেকে বাসায় চলে যেতে চাইলে তাকে নানাভাবে ভয়ভীতি দেখাতো। এবং এইসব কাউকে জানালে দোযখে চলে যাবে বলে আখেরাতের ভয় দেখাত। শেষবার শিশুটি বলাৎকারের শিকার হয় গত ৩ নভেম্বর রাত সাড়ে ১ টার সময়। পরে সুযোগ পেয়ে ওই শিশু ছাত্র মাদ্রাসা থেকে পালিয়ে বাসায় গিয়ে অভিভাবকদের বিষয়টি জানালে থানায় লিখিত অভিযোগ দেওয়া হয়।

এ ব্যাপারে মোহাম্মদপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আব্দুল লতিফ দৈনিক ইনকিলাবকে বলেন, ছাত্রের পরিবারের পক্ষ থেকে অভিযোগ পেয়ে আমরা অভিযুক্ত শিক্ষককে গ্রেফতার  অভিযান পরিচালনা করি জামেয়া রাহমানিয়া মাদ্রাসায় কিন্ত আসামী মামুনুল হক আত্মগোপন থাকায় গ্রেপ্তার সম্ভব হয়নি। তবে উনার বড় ভাই মাওলানা মাহফুজুল হককে জিজ্ঞাসাবাদে বলাৎকারের অভিযোগ স্বীকার করেছেন অকপটে । তিনি বলেন আমার মরহুম পিতা শায়খুল হাদিস আজিজুল হক এমন কুলাঙ্গার সন্তান রেখে গেছেন যার জন্য আজ আমরা মুখ দেখাতে লজ্জা পাই।

ওসি আরও জানান, আমরা মামুনুল হকের বিরুদ্ধে মামলা গ্রহণ করে আদালতে পাঠিয়েছিলাম। পরে আদালতের নির্দেশে তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে । পাশাপাশি আদালতে ওই ছাত্রের জবানবন্দিও রেকর্ড করা হয়েছে।

এখানে উল্লেখ যে হেফাজত নেতা শায়খুল হাদিস মুফতি মামুনুল হক ২০০৩ সালেও  বলাৎকারের অভিযোগে ১৫ দিন কারাবরন করেছিলেন।

নিউজ: চট্টগ্রামের আলো (সুত্র)

নতুন ভোটার হওয়ার জন্য অনলাইনে আবেদন করবেন যে ভাবেঃ

 বর্তমানে জাতীয় পরিচয়পত্র বা NID Card একটি অতি প্রয়োজনীয় জিনিস। যে কোন কাজে আপনার প্রয়োজন হতে পারে। যারা পূর্বে ভোটার হয়েছেন তারা ছাড়া বাকি যারা ভোটার হতে পারেন নি শুধু তারা এবং যাতে জন্ম তারিখ 2003 পর্যন্ত তারা ভোটার হতে পারবেন। ভোটার হওয়ার জন্য এখন আর আপনাকে সরকারী ভাবে যখন করবে তখন করার জন্য অপেক্ষ করতে হবে না। 



আপনি এখন অনলাইনেই ভোটার নিবন্ধন করতে পারবেন। 

চলুন দেখে নেওয়া যাকঃ-

১। প্রথম  নির্বাচন কমিশনের নতুন ওয়েব সাইটে প্রবেশ করুণঃ NID NEW WEBSITE আপনি যদি ভোটার হয়ে থাকেন তাহলে আপনার আইডি কার্ড ডাউনলোড করতে পারবেন।



২। আবেদন করুণ অপশনে ক্লিক করুণ। তারপর সেখানে  ঘর আসবে সেগুলোতে প্রথমে আপনার নাম ও জন্ম তারিখ আর নিচের প্রদর্শিত ক্যাপচা কোড লিখুন। 


৩। পরবর্তী ধাপে আপনর মোবইল নম্বর খুজবে সেখানে আপনার মোবাইল নম্বর দিন এবং বহাল অপশনে ক্লিক করুণ। আপনার মোবাইলে একটি মেসেজ যাবে সেই মেসেজে থাকা ভেরিফিকেশন কোড বাসান। এর পর আপনার ইউজার নেইম ও পাসওয়ার্ড দেওয়ার ঘর আসবে সেগুলো আপনার পচন্দ মত দিন। তারপর পরবর্তী বাটনে ক্লিক করুন।

৪। তারপর একটি পেইজ আসবে সেখানে আপনার নাম ও জন্ম তারিখ দেখাবে নিচের মত করে বিস্তারিত প্রপ্রোইলে ক্লিক করুণ।

৫। এই  ধাপে আপনার সকল ব্যাক্তিগত তথ্য সঠিক ভাবে দিন। আপনার বাংলা নাম ও মায়ের নাম, বাবার নাম, জন্ম নিবন্ধন নম্বর, বড় ভাইবোনের তথ্য  ইত্যাদি। 



৬। তারপর অন্যান্য তথ্য অপশনে ক্লিক করুন

সেখানে আপনার সকল শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অন্য তথ্য যদি আপনার থাকে তা দিয়ে পূরণ করুণ।


৭। উপরে বাম পাশের অপশন থেকে ঠিকান অপশনে ক্লিক করুন এবং এই  ধাপে আপনার সকল বর্তমান ও স্থায়ী ঠিকান সঠিক ভাবে দিন। মনে রাখবেন এই  ঠিকানা আপনার জন্ম নিবন্ধনের সাথে মিল থাকতে হবে।


৮। এর পর সাবমিট করুন। আপনি উপরে একটি ডাউনলোট অপশন দেখতে পাবেন সেখান থেকে ফরমটি ডাউনলোড করুন । এই সাথে প্রয়োজনীয় কাগজ পত্রাদি সত্যায়িত করে সংযুক্ত করুন। এবং আপনার ওয়ার্ড নির্বাচন অফিসে জমা দিন। পরে আপনাকে ছবি তোলার জন্য তারিখ বলা হবে আপনি সেই তারিখে উপস্থিত হয়ে বায়োমেট্রিক সকল প্রক্রিয়া সম্পন করুণ।

এই বার মাস তিনেক পর পেয়ে যেতে  পারেন আপনার আইডি কার্ড।

প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট সমূহঃ

• অনলাইনে পূরণকৃত ফর্মের প্রিন্ট কপি
• এস.এস.সি সনদ -(বয়স প্রমানের সনদ)
• জন্ম নিবন্ধন -(বয়স প্রমানের সনদ)
• পাসপোর্ট / ড্রাইভিং লাইসেন্স / টি.আই.এন -(বয়স প্রমানের সনদ)
• ইউটিলিটি বিলের কপি/বাড়ী ভাড়ার রশিদ/হোল্ডিং ট্যাক্স রশিদ – (ঐ এলাকায় সচরাচর বসবাস করেন এরুপ কোন প্রমান)
• নাগরিকত্বের সনদ (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)
• বাবা, মা, স্বামী/স্ত্রীর আই.ডি কার্ডের কপি(প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)


আরো পড়ুন: ভার্স্কয বিষয়ে ইসলাামের বিধি নিষেধ

ভাস্কর্য কিংবা মূর্তি- তা একই মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ ॥ যারা ভাস্কর্য আর মূর্তিকে আলাদা করতে চায়, তারা গণ্ডমূর্খ ও বকলম, জায়িয ও হালাল বলা কুফরী ও মুরতাদ হওয়ার কারণ।

 

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম




ইসলামবিদ্বেষী নাস্তিকরা এবং তাদের দালাল মিডিয়া, এমনকি তথাকথিত বুদ্ধিজীবী, মন্ত্রী এমপিরাও প্রতিমা, ভাস্কর্য ও মূর্তিকে আলাদা আলাদা বলতে চায়। তারা বলতে চায়- প্রতিমা হলো মানুষ যার আরাধনা উপাসনা করে, ইহকালে-পরকালে মঙ্গল চায়, ভুলের ক্ষমা চায় ইত্যাদি। ভাস্কর্য হলো মানুষসহ কোনো প্রাণী বা কোনো কিছুর মূর্তি, যাকে মানুষ রাখে সম্মান দেখাতে বা সৌন্দর্য বর্ধন করতে; মানুষ যার আরাধনা বা উপাসনা করে না। অর্থাৎ তাদের মতে মূর্তি, ভাস্কর্য ইসলামে নিষেধ নেই। আরাধনা করলে সেটা হয় প্রতিমা আর না করলে হয় ভাস্কর্য। দ্বীন ইসলাম হলেন প্রতিমার বিরুদ্ধে; কিন্তু ভাস্কর্য ও মূর্তির বিরুদ্ধে নয়”। নাউযুবিল্লাহ! 




এসব গ-মূর্খরা প্রতিমা, ভাস্কর্য এবং মূর্তিকে আলাদা আলাদা করতে চেয়েছে অথচ এ বকলমেরা কি শিখলো যে এসব যে একই জিনিসের বিভিন্ন নাম অর্থাৎ সমার্থক তা বুঝলো না? ছবি, মূর্তি বা ভাস্কর্যের ইংরেজি হলো sculpture বা statue বা picture এসব শব্দ সমার্থক, যারা একই অর্থ বহন করে। সমার্থক শব্দসমূহ হলো - 



১. Sculpture অর্থ ভাস্কর্য, মূর্তি।

২. Icon অর্থ মূর্তি, অঙ্কিত প্রতিমূর্তি, প্রতিমা, বিগ্রহ, অন্যভাবে নির্মিত প্রতিমূর্তি, খোদাই করা প্রতিমূর্তি।

৩. dummy অর্থ মূর্তি, পুতুল।

৪. form অর্থ ফর্ম, গঠন, আকার, আকৃতি, রুপ, মূর্তি।

৫.  incarnation অর্থ অবতার, মূর্তি, আবির্ভাব, দেহধারণ, মূর্তিগ্রহণ, মূর্তিদান।

৬. shape অর্থ আকৃতি, আকার, গঠন, গড়ন, রুপ, মূর্তি।

৭. picture অর্থ ছবি, চিত্র, চলচ্চিত্র, চলচ্চিত্রের প্রদর্শনী, চিত্রাঙ্কন, মূর্তি

দেখা যাচ্ছে- ছবি, মূর্তি বা ভাস্কর্য একই জিনিসের ভিন্ন ভিন্ন নাম। একটি নিষেধ মানে সবগুলোই নিষেধ। এই গ-মূর্খদের ন্যূনতম যে দুনিয়াবী ইলমও নাই তা এদের হাস্যকর মন্তব্য প্রমাণ করে।


সম্মানিত ইসলাম উনার র্দষ্টিতে মূর্তি ও ভাস্কর্য দুটোই পরিত্যাজ্য। পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ এবং পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের মধ্যে এ প্রসঙ্গে যে শব্দগুলো ব্যবহৃত হয়েছে সেগুলো মূর্তি ও ভাস্কর্য দুটোকেই নির্দেশ করে। 

এ প্রসঙ্গে পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার স্পষ্ট নির্দেশ- “তোমরা ছবি বা মূর্তির অপবিত্রতা বেঁচে থাকো এবং মিথ্যা কথা বা (গান-বাজনা, নাটক-সিনেমা, কাল্পনিক, মনগড়া-বানোয়াটি কাজ) থেকে বেঁচে থাকো।” (পবিত্র সূরা হজ্জ্ব শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ৩০)

“নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সুদ ভক্ষণকারী ও সুদ প্রদানকারী, উল্কি অঙ্কণকারী ও উল্কি গ্রহণকারী এবং প্রতিকৃতি প্রস্তুতকারীদের (ভাস্কর, চিত্রকরদের) উপর লা’নত করেছেন।” (পবিত্র বুখারী শরীফ)।

মূর্তি ও ভাস্কর্যের বেচাকেনাও পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার ফায়ছালায় সম্পূর্ণ হারাম সাব্যস্ত করা হয়েছে।

অর্থাৎ মূর্তি হোক, প্রাণীর ছবি হোক, ভাস্কর্য হোক, আরাধনা করা হোক কিংবা না করা হোক সবই সম্পূর্ণরূপে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার ফায়ছালায় নিষিদ্ধ ও হারাম। জায়িয ও হালাল বলা কুফরী ও মুরতাদ হওয়ার কারণ।


জাতীয় পরিচয়পত্রের অনলাইন কপি বের করুণ ২ মিনিটেই